বিজয় দিবস হচ্ছে বাংলার জন্য একটা বিশেষ দিন, যে দিনটি আমরা ১৬ ই ডিসেম্বর রাষ্ট্রিয় মর্জ্জাদায় দেশের সর্বত্র পালন করেথাকি।
১৯৭২ সালের ২২ জানুয়ারি দেশের সকল গণমাধ্যমের মাধ্যমে এই দিনকে জাতিয় বিজয় দিবস এবং সরকারি ছুটির দিন হিসেবে ঘোষনা করা হয়।
দির্ঘ্য ৯ মাস যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর এই দিনে ঢাকার
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর প্রায় ৯১,৬৩৪ সদস্য
বাংলার মুক্তি বাহিনীর কাছে আত্নসসর্পণ করেন। এর ফলে পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ
নামে একটি স্বাধীন এবং সর্বভৌম রাষ্ট্রের অভ্যুদয় হয়।
উপরে এই গানটির কলি থেকেই আমরা মুক্তি যোদ্ধাদের চিনতে পারি,
আর্থাৎ যারা ফুলের মত জীবন বাঁচানোর জন্য যুদ্ধ করে,
অন্যের মুখে হাঁসির জন্য অস্ত্র ধরতে পিচপা হয়নি তারাই মুক্তি যোদ্ধা।
দেশের জন্য জীবন বাঁজি রেখে যুদ্ধ করেছেন তারাই মুক্তি যোদ্ধা।
কিন্তু আমি শুধু এই সজ্ঞাতে মুক্তি যোদ্ধার সজ্ঞা মানতে রাজি নই।মুক্তি
যোদ্ধা মানে শুধু অস্ত্র হাতে যুদ্ধ নয়। মুক্তি যোদ্ধা মানে আরো অনেক যারা
আমাদের স্বাধীনতার স্বপ্ন তৈরি করেছেন, যারা গান ও কবিতা গেয়ে যোদ্ধাদের
সাহস দিয়েছেন, যারা যোদ্ধাদের আশ্রয় দিয়েছেন এবং খাওয়ার দিয়েছেন, কেউ তথ্য
দিয়ে সহয়তা করেছেন, কেউ আহত যোদ্ধাকে সেবাদিয়েছেন, কেউবা নিজের শেষ সম্বল
দিয়েও আর্থিক সহয়তা করেছেন। হয়তো তারা মুক্তি যোদ্ধাদের তালিকাতে নেই।
উপরের এ কবিতা থেকে এক শহীদ মুক্তি যোদ্ধা ও তার সন্তানের আত্ন উপলব্দি থেকে বলতে পারছি
মুক্তি যোদ্ধারা হচ্ছে আমাদের জাতির পিতা। পিতা যেমন তার সন্তানের মঙ্গলের
জন্য নিজের জীবন পর্যন্ত উৎস্বর্গ্য করে তেমনি মুক্তি যোদ্ধারা আমাদের
দেশের মোঙ্গলে জন্য নিজের জীবন দিতে পিছপা হয়নি। তাদের অবদানে আজ আমরা পৃথিবীর বুকে স্বাধীন জাতি হিসেবে মাথা উচুকরে দাড়াতে শিখেছি। তাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা রঙ্গীং জাতিতে রুপান্তরিত হয়েছি।
দেশের প্রতি আমাদের দায়িত্ব বোধঃ
শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন
দেশের নাগরিক হিসেবে দেশের প্রত্যেক মানুষের দায়িত্ববোধ থাকা উচিত।
১. দেশের প্রতি মমত্ববোধঃ
মুক্তি যুদ্ধের শিক্ষায় দেশকে ভালোবাসতে শিখুন। দেশকে মায়ের মত শ্রদ্ধা করুণ। ভালোবাসুন দেশের সকল নাগরিকে । দেশ আপনার আমার এবং সকলের অহংকার ।
দেশের প্রতি মমত্ববোধ
২. আইন শৃঙ্খলার প্রতি শ্রদ্ধাঃ
শৃঙ্খল বদ্ধ জাতি একটা দেশের অহংকার । দেশে বসবাস করতে হলে দেশের আইন কানুন মেনেচলা আমাদের প্রধান কর্তব্য।
“নিয়ম কানুন চলবো মেনে, উন্নতি আনবোই টেনে।”
আইন শৃঙ্খলার প্রতি শ্রদ্ধা
৩. আইন শৃঙ্খলায় সহয়তাঃ
নিজে শৃঙ্খলা মেনে চলবো, অন্যকে চলতে উৎসায়িত করবো। দেশ উন্নয়নে নিজের সাধ্যমত সব কাজে হাত লাগাবো।
দেশের সম্পদ রক্ষায় এগিয়ে আসবো ।
আইন শৃঙ্খলায় সহয়তা
৪. পরিবেশ রক্ষাঃ
দূষণ মুক্ত করবো দেশ, সুন্দর রাখবো পরিবেশ। নিজের এলাকা নিজের দায়িত্বে দূষণ মুক্ত রাখা, গাছলাগানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।
পরিবেশ রক্ষা
৫. পরিচ্ছন্নতা রাখাঃ
আমাদের চারপাশ যেনো নোংরা না হয় তা খেয়াল রাখা আমাদের
দায়িত্ব। নিজেদের ময়লা একটা নিদিষ্ট জায়গায় পেলা, নিজের ঘরবাড়ি থেকে শুরু
করে রাস্তাঘাট, পুকুর, নদী-নালা পরিষ্কার রাখা আমাদেরই দায়িত্ব।
অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ
৬. ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষাঃ
সবার ধর্ম নিজের কিন্তু উৎসব বা অনুষ্টান হবে সবার এটা মেনে চলতে হবে। একে
অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা থাকা আমাদের দায়িত্ব। সবাই মিলেমিসে গড়বো দেশ,
এগুবে বাংলাদেশ।
ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষা
৭. করপ্রদান :
নিজের আয় অনুসারে কর প্রদান করুণ, অন্যকেউ করদিতে উৎসাহ দিন। এটা দেশের রাজস্ব উন্নয়নের প্রধান চাবিকাঠি।
রাজস্ব ভবন
কিভাবে একজন ডিজিটাল মার্কেটার হয়ে দেশ উন্নয়নে ভূমিকা রাখবো?
ডিজিটাল বাংলাদেশ
বেকার মুক্ত করবো দেশ সোনার বাংলা হবেই বেশ।। বিদেশ যাওয়া আর নয় ঘরে বসেও আয় হয়।। বিদেশী টাকা আনবো দেশে উন্নতি হবে অবশেষে।। বেকারত্ব আর নয় প্রতিভা থাকলে সবই হয়।।
দক্ষ জনশক্তিতে গড়বো দেশ এগুবে বাংলাদেশ।।
একুশ শতকের চেলেঞ্জ মোকাবিলা এবং ডিজিটাল বাংলা গড়ার লক্ষ নিয়ে বাংলাদেশ সরকার একটি মহৎ পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে। সরকারের এই মহৎ উদ্দেশ্য কে আমরা সবাই সধুবাদ জানাই। কিন্তু একটা দেশের মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে সে দেশের যুব সমাজ। আর বহু কোটি বা সংখ্যা গরিষ্ট দেশে সে দেশে যুব সমাজ কে সঠিক পথে কাজে লাগানো সে দেশের সরকারের পক্ষে অনেক কঠিণ। কারন সরকারের পক্ষে এত জনগোষ্ঠীর আত্নকর্মস্থান করে দেওয়া আকাশ থেকে চাঁদ মাটিতে নামিয়ে আনার মত। যেখানে চাকরি একটা সোনার হরিণ সে খানে চাকরির পেচনে না দৌড়ে ঘরে বসে আয় করা অনেকটা স্বপ্নের মত। কিন্ত এটা এখন আর স্বপ্নের মধ্যে নেই, ডিজিটাল বাংলাদেশে সবই সম্ভব। সরকারের ভিবিন্ন মহৎ উদ্দেগ বহু হতাশা গস্থ তরুন-তরুনী এই স্বপ্নটাকে বাস্তবে রুপ দিতে পেরেছে। তারা এখন দেশের বোঁঝা না হয়ে সম্পদে পরিনত হচ্ছে। দেশে বসেও চিনিয়ে আনছে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা। এতে সমৃদ্ধি হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। বিশ্ব বাজারে নাম লিখাচ্ছে বাংলাদেশ। বিদেশে দর বাড়ছে এই দেশের জনশক্তির।
nice
ReplyDeleteThanks #Iasin Arafat Nazim
ReplyDeleteThanks #Iasin Arafat Nazim
ReplyDelete